প্রযুক্তির নামকরণ বিভিন্ন পদ্ধতিতে করা হয়। কোম্পানিসমূহ একটি নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন করলে সাধারণত তাদের নামকরণ উন্নয়নের জন্য দুটি পদ্ধতি ব্যবহৃত হয়।
১। বিষয়ভিত্তিক নামকরণ: প্রযুক্তি উন্নয়ন করার সময় প্রয়োজনীয় বিষয়ভিত্তিক শব্দ থেকে নামকরণ করা হয়। উদাহরণস্বরূপ, গুগল সার্চ, ফেসবুক ইত্যাদি।
২। লোগো ভিত্তিক নামকরণ: প্রযুক্তি উন্নয়ন করার সময় প্রথমে একটি লোগো ডিজাইন করা হয় এবং তারপর একটি নাম বাছাই করা হয় যা সেই লোগো দেখলে স্পষ্ট হয়। উদাহরণস্বরূপ, পেপসি, কোকা কোলা ইত্যাদি।
প্রযুক্তির নাম বাছাই করার সময় বিবেচনার উদ্দেশ্যে সাধারণত একাধিক উপায় ব্যবহৃত হয়।
What is Technology : প্রযুক্তি কি?
What is Technology: প্রযুক্তি হল সংস্কৃতি, বিজ্ঞান, এবং প্রযুক্তি সমন্বয়ে উন্নয়নের সমন্বয়। এটি সম্পূর্ণ পরিবর্তনশীল একটি ক্ষেত্র যা বিভিন্ন প্রযুক্তি উন্নয়ন, ব্যবহার এবং পরিবর্তনের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় পরিবর্তন নিয়ে এসেছে। সাধারণত, প্রযুক্তির বৃহত্তম ক্ষেত্রগুলি হল কম্পিউটার, মোবাইল ফোন, ইন্টারনেট এবং তাদের সংযোগপ্রযুক্তি।
প্রযুক্তি সংক্রান্ত উপকরণ হতে পারে সফটওয়্যার, হার্ডওয়্যার, নেটওয়ার্ক, কম্পিউটার সিস্টেম, ডাটাবেস, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এবং আরও অনেক কিছু।
আধুনিক বিশ্বে প্রযুক্তি প্রায় সব ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয় এবং জীবনের বিভিন্ন দিক উন্নয়নের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। প্রযুক্তির ব্যবহার সামাজিক, আর্থিক এবং প্রাকৃতিক বিভিন্ন সমস্যার সমাধানে সাহায্য করে এবং আমাদের জীবনকে আরও সহজ এবং সুবিধাজনক করে।
প্রযুক্তি কিভাবে কাজ করে?
প্রযুক্তি কিভাবে কাজ করে তা ব্যাখ্যা করার জন্য সম্পূর্ণ প্রয়োজন কিছু বিষয় আছে। নিচে কিছু প্রধান বিষয় উল্লেখ করা হলো:
১। সফটওয়্যার এবং হার্ডওয়্যার: প্রযুক্তি কাজ করার জন্য দুই ধরনের উপকরণের ব্যবহার করা হয় – সফটওয়্যার এবং হার্ডওয়্যার। সফটওয়্যার হল কম্পিউটার সিস্টেমের একটি অংশ যা একটি নির্দিষ্ট কাজ সম্পাদনের জন্য ব্যবহৃত হয়। উদাহরণস্বরূপ, ওয়ার্ডপ্রসেসর, এক্সেল, ফটোশপ ইত্যাদি। হার্ডওয়্যার হল প্রযুক্তির পদ্ধতি যা হার্ডওয়্যার উপকরণ ব্যবহার করে প্রয়োগ করে। উদাহরণস্বরূপ, কম্পিউটারের পাওয়ার সাপ্লাই, মাউস, কিবোর্ড ইত্যাদি।
২। অপারেটিং সিস্টেম: একটি কম্পিউটারের প্রয়োজনীয় কাজ সম্পাদন করতে হলে।
প্রযুক্তি নামকরন কিভাবে করা হয়?
প্রযুক্তির নামকরণ বিভিন্ন পদ্ধতিতে করা হয়। কোম্পানিসমূহ একটি নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন করলে সাধারণত তাদের নামকরণ উন্নয়নের জন্য দুটি পদ্ধতি ব্যবহৃত হয়।
১। বিষয়ভিত্তিক নামকরণ: প্রযুক্তি উন্নয়ন করার সময় প্রয়োজনীয় বিষয়ভিত্তিক শব্দ থেকে নামকরণ করা হয়। উদাহরণস্বরূপ, গুগল সার্চ, ফেসবুক ইত্যাদি।
২। লোগো ভিত্তিক নামকরণ: প্রযুক্তি উন্নয়ন করার সময় প্রথমে একটি লোগো ডিজাইন করা হয় এবং তারপর একটি নাম বাছাই করা হয় যা সেই লোগো দেখলে স্পষ্ট হয়। উদাহরণস্বরূপ, পেপসি, কোকা কোলা ইত্যাদি।
প্রযুক্তির নাম বাছাই করার সময় বিবেচনার উদ্দেশ্যে সাধারণত একাধিক উপায় ব্যবহৃত হয়।
প্রযুক্তি কে মানুষ কিভাবে ব্যবহার করবে?
প্রযুক্তি ব্যবহার করার জন্য মানুষকে একটি ডিভাইস লাগবে, যেমন কম্পিউটার, স্মার্টফোন, ট্যাবলেট ইত্যাদি। এই উপকরণগুলির মাধ্যমে মানুষ প্রোগ্রাম চালাতে পারে, ইন্টারনেট ব্রাউজ করতে পারে, ইমেইল পাঠাতে পারে, সামাজিক মাধ্যমে যোগাযোগ করতে পারে, অনলাইন কাজ করতে পারে এবং অন্যান্য বিভিন্ন প্রযুক্তিগুলি ব্যবহার করতে পারে।
আরও উন্নয়নশীল প্রযুক্তিগুলি ব্যবহার করে মানুষ দূরবর্তী কাজ করতে পারে, যেমন স্মার্ট হোম সিস্টেম, ড্রোন সংবাদ প্রেরণ, স্বাস্থ্যসেবা ইত্যাদি। এছাড়াও প্রযুক্তি ব্যবহার করে মানুষ স্বতন্ত্রভাবে নতুন প্রযুক্তিগুলি উন্নয়ন করতে পারে, সমস্যা সমাধান করতে পারে এবং বিভিন্ন উন্নয়নশীল প্রকল্প চালায় যা সমাজের উন্নয়নে সহায়তা করে।
প্রযুক্তি আমাদের জীবনকে কিভাবে প্রভাবিত করে?
প্রযুক্তি আমাদের জীবনে একটি বিশাল প্রভাব ফেলেছে। এটি আমাদের জীবনে অসংখ্য সুবিধা এবং সুযোগ সৃষ্টি করেছে, যেগুলি আমরা পূর্বে চিন্তা করতেও পারিনি।
প্রথমত, প্রযুক্তি আমাদের সময় ও শ্রম বাঁচানোর সুযোগ সৃষ্টি করেছে। সফটওয়্যার ও অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করে আমরা বিভিন্ন কাজ করতে পারি যেমন শপিং, ব্যাংকিং, যাতাযাত ইত্যাদি এবং আমাদের সময় এবং শ্রম বাঁচাতে সহায়তা করে। এছাড়াও প্রযুক্তি আমাদের জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে উন্নয়ন এনেছে, একটি উদাহরণ হল স্বাস্থ্য সেবা সংক্রান্ত। স্বাস্থ্য সেবা সংক্রান্তে টেলিমেডিসিন, হেলথ অ্যাপস, এক্সামিনেশন রোবট ইত্যাদি প্রযুক্তি আমাদের সমস্যা সমাধান করে এবং আমাদের স্বাস্থ্যকে সুরক্ষিত রাখে।
সবচেয়ে আধুনিক প্রযুক্তি কি?
প্রযুক্তি এতটাই দ্রুত উন্নয়ন হচ্ছে যে এটি চলমান পর্যায়ে সবচেয়ে আধুনিক এবং উন্নয়নশীল হয়ে উঠেছে। কিন্তু কয়েকটি প্রযুক্তি যেগুলি বর্তমানে সবচেয়ে আধুনিক এবং উন্নয়নশীল হয় সেগুলি হল:
স্মার্টফোন: স্মার্টফোন একটি বিশাল উন্নয়ন করেছে আধুনিক প্রযুক্তিতে। এর সহযোগিতায় আমরা বিভিন্ন কাজ করতে পারি যেমন ইন্টারনেট ব্রাউজ করা, ইমেইল পরিচালনা করা, সামাজিক যোগাযোগ করা এবং সফটওয়্যার ব্যবহার করা। স্মার্টফোন আমাদের জীবনে অনেক পরিবর্তন এনেছে এবং আমাদের সাথে সমস্ত সুবিধা নিয়ে চলে এসেছে।
স্মার্ট হোম টেকনোলজি: স্মার্ট হোম টেকনোলজি হল একটি প্রযুক্তি যা আমাদের বাসার সাথে সম্পর্কিত।
কয়েকটি ব্যবহার কারী প্রযুক্তির নাম
কম্পিউটার, ল্যাপটপ, ট্যাবলেট, স্মার্টফোন, ক্যামেরা, গেমিং কনসোল, ইন্টারনেট রাউটার, প্রিন্টার, স্ক্যানার, স্মার্ট টিভি, স্মার্ট হোম উপকরণ (যেমন এলেক্ট্রনিক্স পরিস্কারক, স্মার্ট লাইটিং সিস্টেম, ডোর লক এবং বেল) ইত্যাদি।
আরও পড়ুন – সবচেয়ে বড় পেঙ্গুইন যা এ পর্যন্ত বেঁচে ছিল